কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজটি ২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ঠিকদারি প্রতিষ্ঠান মাত্র কয়েক মাস কাজ করে অজ্ঞাত কারণে উধাও হয়ে যায়। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) দাবি ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাত্র ২০ ভাগ কাজ শেষ করেছিল। এরপর দুই বছর ধরে তাদের কোনো খোঁজ ছিল না। মাসখানেক আগে ওই ঠিকাদার কিছু শ্রমিক নিয়ে এসে এক সপ্তাহ কাজ করে আবার উধাও হয়ে যান।
মেসার্স মাইন উদ্দিনবাসী নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মোহাম্মদ লিটন মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘ব্যবসায়িক নানা অসুবিধার কারণে আমি কাজটি শুরু করেও শেষ করতে পারিনি। আশা করছি, আগামী জুন মাসের মধ্যেই সেতু নির্মাণের কাজ শেষ করা হবে।’
সম্প্রতি কাঁকড়ার খালে গিয়ে দেখা যায়, নির্মাণাধীন সেতুটির পিলারের রডগুলো খাড়া হয়ে আছে। রডে মরিচা ধরে গেছে। সেতুর পাশ দিয়ে চলাচলের জন্য স্থানীয় লোকজনেরর উদ্যোগে বাঁশের মাচা তৈরি করা হয়েছে। মাচা বসিয়েই তারা চলাচল করে। কিন্তু ওই মাচা দিয়ে ভারী মালামাল পরিবহন করা যায় না। দীর্ঘপথ ঘুরে ওই এলাকার কৃষিপণ্য বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যেতে হয়।