জিডিতে ফয়েজ উমান খান উল্লেখ করেন, ‘আমার নামে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ছবি, বিভিন্ন কথোপকথন ছড়ানো হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। এটি বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে সুপার এডিট করা হয়েছে। এটি ছড়ানোর কারণে আমি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পড়েছি।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের করা জিডির বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।