ওই নারীর বড় ছেলে তুহিন হোসেনের ধারণা, বাড়িতে চুরি করতে এসে কেউ এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।