বুধবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এবং জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ারচর, গোয়ালপুরী, ঝুনকারচর, মাঝিয়ালীরচর, বারোবিশ, চর ভগবতীপুর ও খাসের চরের সাত হাজারের বেশি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এবং পাঁচ শতাধিক পরিবারের বসতবাড়িতে পানি উঠেছে।
উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মশালেরচর, বতুয়াতলী, দক্ষিণ বালাডোবা, উত্তর বালাডোবা, রসুলপুর চরসহ বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে দুই হাজার পরিবার পানিবন্দী, দুই শতাধিক বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। সাহেবের আলগা ইউনিয়নের মাঝের আলগা, ২৭ দাগের চর, মেকুরের আলগা, পূর্ব দইখাওয়া নামাপাড়া, আইরমারীর চর, নামাজের চর, সুখের বাতির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে তিন শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
চিলমারী উপজেলার নয়ারচর ইউনিয়ন, চিলমারী সদর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৫টি চরে পানি উঠে দুই শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। যাত্রাপুর ইউনিয়নের গাবেরতল এলাকায় যাত্রাপুর-কুড়িগ্রাম পাকা সড়ক বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।