শরিফুল হাসান বলেন, প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও ব্র্যাক এই প্রবাসীদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পুনরেকত্রীকরণে কাজ করবে। এ জন্য তাঁদের চাহিদা অনুযায়ী মনোসামাজিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে বিক্ষোভ করায় গত জুলাই মাসে ৫৭ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার ও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয় আমিরাত সরকার।
পরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে ৫৭ বাংলাদেশির ক্ষমার আদেশ দেন প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান।
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কারাদণ্ড প্রত্যাহার করা হয়। এরপর তিন দফায় ৩১ জন দেশে ফিরে আসেন। বাকি ২৬ জন ফিরলেন আজ।