৮ লাখ টাকায় কেনা গরু ঈদের ১০–১২ দিন আগে সাদিক অ্যাগ্রোর খামার বিক্রির জন্য নিয়ে যান ইফাত। এ বিষয়ে সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘ইফাত বলেছিলেন, ছাগলের টাকা জোগাড় করতে একটু কষ্ট হচ্ছে। এই গরুর একটা দাম ধরে রেখে দেন। বাকি টাকা দিচ্ছি।’
সাদিক অ্যাগ্রোর কাছে ইফাত সেই গরুর দাম ৭ লাখ টাকা চেয়েছিলেন। তবে সাদিক অ্যাগ্রো ৬ লাখ টাকা বলেছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত এ বিষয়ে সমঝোতা হয়নি।
ঈদের সময় বিভিন্ন খামার থেকে দামি গরু–ছাগল কেনার টাকার উৎস কী, তা জানতে গতকাল বিকেল থেকে ইফাতের মুঠোফোনে কয়েক দফা যোগাযোগের চেষ্টা করেছে প্রথম আলো। তবে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।