জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ও ভার্সিটি এক্সপ্রেস উপপক্ষের নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী প্রথম আলোকে বলেন, বহিরাগতরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আক্রমণ করতে পারে এমন আশঙ্কায় তাঁরা জিরো পয়েন্টে জড়ো হন। এ সময় সন্দেহভাজন তিনজনকে প্রক্টরিয়াল বডির কাছে দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের কাছে দেশীয় অস্ত্র ছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোহাম্মদ অহিদুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, বহিরাগতরা আক্রমণ করতে পারে এমন অভিযোগ করেছিলেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। তাই তাঁরা তল্লাশি করেছেন। যাঁদের কাছে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে।