নিহত জামাতের মা জামেলা বেগম অভিযোগ করে বলেন, বসতবাড়ির দুই কাঠা জায়গা নিয়ে লছিমুদ্দিনের সঙ্গে তাঁর ছেলের বিরোধ চলে আসছে। বিরোধের বিষয়টি নিষ্পত্তি না করেই জামাত লছিমুদ্দিন বাড়িতে একটি নলকূপ বসানোর জন্য মিস্ত্রি নিয়ে আসেন। এ নিয়ে সকাল থেকেই বিরোধ শুরু হয়।
একপর্যায়ে লছিমুদ্দিন, তাঁর মেয়ে লিপি খাতুন (৪২) ও ছেলে লাম হোসেন (২৩) জামাতের ঘরে ঢুকে বুকের ওপর বসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কিল–ঘুষি মারতে থাকেন। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে অভিযুক্তরা চলে যান। মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয় লোকজন তাঁকে চাপিলা ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পথেই মারা যান জামাত আলী।