অতিরিক্ত সময়ের খেলায় তৃতীয় মিনিটেই ভালো সুযোগ আসে রোনালদোর সামনে। কাইসেদোর বাড়ানো বল আট গজ দূরে পেয়ে প্রথম স্পশেই জালে পাঠানোর চেষ্টা করেন তিনি। আর তাতে বল উঁচু হয়ে চলে যায় পেছনের গ্যালারিতে।
বাকি সময়ে দু দলের কেউই আর বড় সম্ভাবনা তৈরি করতে পারেননি। এর মধ্যে এমবাপ্পেকে অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয় ভাগে বদলি করে ফেলেন ফ্রান্স কোচ। খেলার শেষ মিনিটে পর্তুগালের নুনো মেন্দেজ এবং পাল্টা আক্রমণে ফ্রান্সের নেলসন সেমেদো যে সুযোগ পান, কোনো স্ট্রাইকার থাকলে গোল হয়েও যেতে পারত।
সেটা না হওয়াতেই খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। আগের ম্যাচে পর্তুগাল যেখান থেকে হাসিমুখে ফিরলেও এবার হেসেছে প্রতিপক্ষ, ফ্রান্স। সেই সঙ্গে নিয়েছে প্রতিশোধও। ২০১৬ ইউরোর ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ের গোলে এই পর্তুগালের কাছেই হেরেছিল ফরাসিরা।