এই বিষয়টিই ভ্যান্সকে তাঁর স্মৃতিকথা ‘হিলবিলি এলেজি’ লিখতে উৎসাহিত করে। ভ্যান্সের এই বইটি ২০১৬ সালে সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের তালিকায় স্থান পেয়েছিল। ২০২০ সালে রন হাওয়ার্ডের পরিচালনায় এই স্মৃতিকথা অবলম্বনে একই নামে সিনেমা তৈরি করা হয়।
৩৯ বছর বয়সী ভ্যান্স বলেছেন, তিনি স্ত্রী উষাকে তাঁর ‘ইয়েল তাত্ত্বিক গুরু’ মনে করেন। ইয়েল ল স্কুলে তাঁরা সহপাঠী ছিলেন।
উষার লিংকডইন প্রোফাইল অনুযায়ী, আইন বিষয়ে পড়ার আগে তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ‘গেটস স্কলার’। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমফিল করেছেন। তাঁর থিসিসের বিষয় ছিল প্রাক্–আধুনিক ইতিহাস।
ভ্যান্স ও উষা ২০১৪ সালে বিয়ে করেন। এ দম্পতির তিনটি সন্তান রয়েছে।
উষার মা–বাবা ভারত থেকে অভিবাসী হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সানদিয়াগোর শহরতলিতে জন্ম ও বেড়ে ওঠা উষা একসময় নিবন্ধিত ডেমোক্র্যাট ভোটার ছিলেন।