ঘটনার পর মজু মিয়াকে মুঠোফোনে ফোন করে মজিবুর রহমান বলেন, তাঁর মেয়ে ফারিয়া ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন। লাশ দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আছে।
এমন খবর পেয়ে মা–বাবাসহ স্বজনেরা দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে ফারিয়ার লাশ দেখতে পান। সেই সঙ্গে তাঁর গলায়, পায়ে ও মুখে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছেন তাঁরা। অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে মজিবুর রহমানের মুঠোফোনে ফোন করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।