সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম বাংলাদেশ

Reporter Name / ৪০ Time View
Update : রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪, ২:১৫ পূর্বাহ্ন

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর এশিয়ায় সবচেয়ে যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে তা ছিল ‘মোখা’। ওই ঝড়ে শুধু বাংলাদেশে ১৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়। ২০২৩ সালের ১৪ মে বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানার আগে তা মিয়ানমারে আঘাত হানে। এতে ওই দেশের ৯ লাখ ১২ হাজার মানুষ তাতে বাস্তুচ্যুত হয়। একক দুর্যোগ হিসেবে ঘূর্ণিঝড় মোখা ও তুরস্কের ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানার আগে বাংলাদেশের কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে যথেষ্ট পরিমাণে প্রস্তুতি নেওয়া হয়। ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার পর দ্রুত আগাম পূর্বাভাস দেওয়া হয়। ফলে রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে আশঙ্কা অনুযায়ী ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে। একই সঙ্গে তা রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুতদের নতুন করে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে ব্যাপক বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায়। শহরে পাহাড় ধস ও জলাবদ্ধতার কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। অল্প সময়ে অনেক বৃষ্টি হওয়ার কারণে পুরো শহরের জনজীবন, ব্যবসা, বাণিজ্য ও অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়। শহরের দরিদ্র অধিবাসীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।  


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By