নির্বাচনী দায়িত্ব পাওয়া ৩৭ জন শিক্ষককে নিয়ে নিজের বাসায় বৈঠক করেছেন মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাজাহান খান ও তাঁর ভাই সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান খান।
শিক্ষকেরা দায়িত্ব (প্রিসাইডিং ও সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এবং পোলিং কর্মকর্তা) পেয়েছিলেন মাদারীপুর-৩ আসনে। ওই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ। তাঁর বিপরীতে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা বেগম।
নির্বাচনী দায়িত্ব পাওয়া ৩৭ জন শিক্ষককে নিয়ে নিজের বাসায় বৈঠক করেছেন মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাজাহান খান ও তাঁর ভাই সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান খান।
শিক্ষকেরা দায়িত্ব (প্রিসাইডিং ও সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এবং পোলিং কর্মকর্তা) পেয়েছিলেন মাদারীপুর-৩ আসনে। ওই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ। তাঁর বিপরীতে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা বেগম।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ও রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে আসা কোনো কোনো ঘটনার ক্ষেত্রে প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া এবং জরিমানার মতো শাস্তি দিচ্ছেন। সরকারি দলের পক্ষ থেকে সংঘাতে না জড়াতে সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সংঘাত-সহিংসতা ও আচরণবিধি লঙ্ঘন বন্ধ হচ্ছে না।
সর্বশেষ গত মঙ্গলবার রাত ও গতকাল বুধবার পাঁচটি জায়গায় প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন এবং তিনটিতে হামলার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ১৮ ডিসেম্বর প্রচার শুরুর পর থেকে ১০ দিনে ৮৩টি জায়গায় সংঘাত-সহিংসতার ঘটনা ঘটল। আর তফসিল ঘোষণার পর থেকে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত অনুসন্ধান কমিটিগুলো আচরণবিধি লঙ্ঘনের মোট ২৫৬টি অভিযোগ আমলে নিয়ে প্রার্থীদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে।
অবশ্য প্রার্থীদের কেউ কেউ মনে করেন, ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও পুলিশ জোরালো ভূমিকা রাখছে না। যেমন মাদারীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর আসনে হুমকি, হামলা, প্রচারে বাধার ঘটনা নিয়মিত ঘটছে। প্রতিটি বিষয়ে প্রমাণসহ লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেই।