মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ১১:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে। পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে।

পাশ্চাত্যের দেশগুলো সতর্কতা অবলম্বন করছে যাতে ইরান বিপর্যস্ত না হয় যখন সেখানে যুদ্ধ চলছে।

Reporter Name / ১৮২ Time View
Update : শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩, ৪:১৩ পূর্বাহ্ন

যুদ্ধের মাঝে ইরানকে ক্ষুব্ধ করতে চায় না পশ্চিমারা 

ফাইল ছবি

অনলাইন ডেস্ক

 প্রকাশ: ২৫ নভেম্বর ২০২৩

ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে লড়াইয়ের সময়, কিছু দেশ ইরানের প্রতি ক্ষুব্ধ কারণ তারা পারমাণবিক অস্ত্রের বিষয়ে নিয়ম মানছে না। ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য এক বৈঠকে কথা বললেও গাজায় যুদ্ধের সময় ইরানকে পাগল করে তোলার ব্যাপারে তারা চিন্তিত। বার্তা সংস্থা এএফপি থেকে তথ্য জানা গেছে। কূটনীতিক বলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বলছেন, ইরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির জন্য আরও অনেক কিছু করছে। এবং একসময়ে, তারা জাতিসংঘ নামক একটি গ্রুপের সাথে কাজ করছে না যারা তাদের পারমাণবিক কার্যকলাপের উপর নজর রাখে। সব কারণে, বিশ্বের পশ্চিমাঞ্চলের দেশগুলো ইরানের সঙ্গে খুব বেশি কঠোর হতে চায় না কারণ তারা উদ্বিগ্ন যে এটি মধ্যপ্রাচ্যে পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলতে পারে।

 

গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর গাজায় হামাসকে নির্মূলে ইসরায়েলের বোমাবর্ষণ এবং স্থল আক্রমণের পর থেকে বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘাতের উদ্বেগ তীব্র হয়েছে।

চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনয়ার ভিয়েনায় আইএইএর বোর্ড অব গভর্নরস সভায় ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য তেহরানের নিন্দা করে। ইরানের পদক্ষেপ সীমা ছাড়িয়েছে– এমনটা বললেও বাধ্যতামূলক রেজল্যুশন জমা দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে দেশগুলো।

এক সিনিয়র কূটনীতিক বর্তমান অচলাবস্থার বিষয়ে বলেন, দৃশ্য বেশ অন্ধকার। কিন্তু এই মুহূর্তে বাস্তবতা হলো– মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের মধ্যে ইরানে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হোক, এটার প্রয়োজন নেই।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিনিময়ে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি রোধ করার বিষয়ে ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন, রাশিয়া এবং জার্মানির মধ্যে চুক্তি হয়। কিন্তু ২০১৮ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একতরফাভাবে চুক্তি থেকে বেরিয়ে যান এবং ফের তেহরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এই ঘটনার পর পারমাণবিক কার্যক্রম জোরদার করে প্রতিশোধ নিয়েছে ইরান।

গত সপ্তাহের আইএইএর গোপন প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ইরানের কাছে এখন পর্যাপ্ত ইউরেনিয়াম আছে, এটি ৬০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ হয়েছে। তবে তা তিনটি বোমা তৈরির পরিমাণের চেয়ে কম। কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছে, অন্য কোনো কিছুর জন্য ব্যবহার না করা হলে এই পরিমাণ ইউরেনিয়ামই যথেষ্ট।
যুদ্ধ ছড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে ফ্রেঞ্চ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনসের গবেষক হেলোইস ফায়েত বলেছেন, পশ্চিমা নেতারা যতটা সম্ভব সতর্কতা অবলম্বন করে চলেছেন। আমরা জানি না, হামাস ও হিজবুল্লাহর সঙ্গে কতটা ঘনিষ্ঠ তেহরান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By