জুবাইদের বাবা আবদুল আজিজ বলেন, তাঁর ৯ ছেলের মধ্যে জুবাইদ অষ্টম। হৃষ্টপুষ্ট ছিল। বয়স ১৫ হলেও দেখাত পূর্ণবয়স্ক মানুষের মতো। বাড়ির কাছের মাদ্রাসায় পড়ত। পড়ালেখায় মনোযোগী না হওয়ায় কাজে লাগিয়ে দেন। তিনি বলেন, তিনি কিংবা ছেলে কেউ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তারপরও তাঁর ছেলেকে মরতে হয়েছে। লাশের গোসল দেওয়ার সময় ছেলের বুকে গুলির চিহ্ন দেখেছেন।
ছেলের হত্যার বিচার প্রসঙ্গে আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমরা মূর্খ মানুষ, কার কাছে বিচার চাইয়াম। বিচার চাইয়া কি বিপদে পড়তাম।’ ছেলে নিহত হওয়ার পর কেউ খোঁজ নিয়েছে কি না জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। কেডা আমরার খুঁজ (খোঁজ) নিব।’