ফেসবুকে শিবু লোনকর বলেন, ‘যাঁরা দাউদ ইব্রাহিম ও সালমান খানকে সহায়তা করবেন, তাঁরা ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে আমাদের শত্রুতা নেই। এই দুজনকে যাঁরা সহায়তা করবেন, তাঁরা নিজেদের হিসাব-নিকাশ শেষ করে নেবেন।’ পুলিশ জানিয়েছে, ফেসবুকে এই পোস্টের সত্যতা যাচাই করে দেখা হচ্ছে।
বাবা সিদ্দিক সালমান খানের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ২০১৩ সালে এক ‘ইফতার পার্টিতে’ বলিউড তারকা শাহরুখ খানের সঙ্গে সালমানের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব মিটিয়েছিলেন তিনি। গতকাল গুলি লাগার পর বাবা সিদ্দিক যে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সেখানে গিয়েছিলেন সালমান। এমনকি আজ বাবা সিদ্দিকের বাসায় যান তিনি।
সালমান খানকে নিয়ে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের মাথাব্যথা বেশ পুরোনো। ২০১৮ সালে মুম্বাইয়ে সালমানের বাসায় হানা দেন সাম্পাথ নাথ নামে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের এক সদস্য। তিনি দাবি করেন, কালো হরিণ শিকারের কারণে সালমানকে হত্যার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাঁর ওপর। বিরল প্রজাতির এই হরিণকে বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের মানুষ অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করেন।