পশ্চিমবঙ্গে এই আইনের ব্যাপক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদিও বলেছেন, রাজ্যে কিছুতেই সিএএ চালু হতে দেবেন না তিনি।
প্রথম থেকেই এই আইনের বিরোধিতা হয়ে আসছে প্রবলভাবে। আইনটি পাস হওয়ার সময় দিল্লিতে দীর্ঘদিন অবরোধ চলেছে। দাঙ্গাও হয়েছ। সারা ভারতে প্রতিবাদ হয়েছে। প্রতিরোধও হয়েছে। সহিংসতায় প্রাণ হারিয়েছেন শতাধিক মানুষ। এবারও বিক্ষোভ–সহিংসতা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারা ভারতের সব জেলার পুলিশ প্রশাসনকে সতর্ক করে কেন্দ্রীয় সরকার বলেছে, আগেরবারের মতো জেলায় জেলায় যেন ঝামেলা না হয়।
এই আইনের বিরোধিতাকারীদের অভিযোগ, আইনটি ভারতের সংবিধানের পরিপন্থী। কেননা, এই আইনে ধর্মীয় কারণে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হচ্ছে। বিজেপির বক্তব্য, এই আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না। যাঁরা ধর্মীয় বৈষম্যের কারণে এ দেশে চলে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।