নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা যদি কামান ব্যবহার ছাড়া (নগাপালি সৈকতে) শুধু নৌযান নিয়ে যেতাম, তাহলে সবাই মারা যেতাম।’
নগাপালি সৈকতে মিয়ানমার সেনাবাহিনী সংশ্লিষ্ট ধনকুবেরদের অনেক বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। সৈকতটির ৬৪টি হোটেল ও রিসোর্টের মধ্যে সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ রিসোর্টগুলোর মালিক তাঁরা। এর আগে থান্ডউইতে বোমা ফেলতেও রাজি হননি জান্তাপ্রধান হ্লাইং। কারণ, এই এলাকায় তাঁর স্ত্রী কেইয়ু কেইয়ু হ্লেলের জন্ম হয়েছিল।