আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ফাস্টফুডের দোকান হওয়ার খবরে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলটির স্থানীয় দুজন নেতা বলেন, দলের নেতা-কর্মীরা যেখানে বসে কাজ চালাতেন, সাময়িক সমস্যার কারণে সেই কার্যালয়ে ফাস্টফুডের দোকান দেওয়ার বিষয়টি দুঃখজনক।
এ বিষয়ে তাহরীম হোসেনের মুঠোফোনে কল করলে সংযোগ বন্ধ পাওয়া যায়। তবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মীর শরীফ মাহমুদ বলেন, ‘আমি বললাম (তাহরীম হোসেনকে) যে দলের দুঃসময়ে যদি পার্টি অফিস ভাড়া দেও, তাইলে কেমন অয়। টাকা আমরাই দিমু অসুবিধা কী? নেতা-কর্মীদের জন্য তো আরও বিব্রতকর অবস্থা অয়্যা গেল। আমারে সে কইল, “আমি তো একা মালিক না, বোনেরা পরিবারের অনেকেই মালিক।” কী আর কমু।’