যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ফুটবল লিগ (এনএফএল) দল নিউ ইংল্যান্ড প্যাট্রিয়টসেরও ঘরের মাঠ এই জিলেট স্টেডিয়াম। ছয়টি সুপারবোল (এনএফএল চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচ) জেতা দলটিও এক ম্যাচে এত দর্শক আনতে পারেনি, যতটা মেসির টানে আসতে চলেছেন।
এমএলএসের এক মৌসুমে গড়ে প্রতি ম্যাচে সর্বোচ্চ ৪২ হাজার ৯৪৭ জন দর্শক জিলেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক নিউ ইংল্যান্ড রেভুলেশনের খেলা দেখতে গিয়েছিলেন ২০১৫ সালে। আরেক স্বাগতিক এনএফএলের নিউ ইংল্যান্ড প্যাট্রিয়টস এক মৌসুমে গড়ে প্রতি ম্যাচে সর্বোচ্চ ৬৩ হাজার ১৮ জন দর্শক আনতে পেরেছিল গত বছর। আগামী ২৮ এপ্রিল রেভুলেশনের বিপক্ষে মেসির মায়ামির ম্যাচ দেখতে প্রায় ৬৫ হাজার দর্শক এলে আগের সব রেকর্ড ভেঙে যাবে।
এক মাস আগেই রেভুলেশন–মায়ামি ম্যাচের জন্য ছাড়া সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেলেও মেসি সেই ম্যাচে আদৌ খেলবেন কি না, তা নিয়ে কিছুটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি’অরজয়ী মহাতারকা বর্তমানে চোটের কারণে মাঠের বাইরে আছেন। হ্যামস্ট্রিং চোট থেকে সেরে ওঠার প্রক্রিয়ায় থাকা মেসি মায়ামির হয়ে সর্বশেষ দুই ম্যাচ এবং জাতীয় দল আর্জেন্টিনার হয়ে এল সালভাদর ও কোস্টারিকার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলতে পারেননি। বাংলাদেশ সময় আগামী রোববার ভোরে এমএলএসের ম্যাচে নিউইয়র্ক সিটির বিপক্ষেও তাঁর খেলার সম্ভাবনা কম।