বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল খালেক বলেন, সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত তাণ্ডব চলে। তিনি বাধা দিতে গেলে তাঁকে চাপাতি দিয়ে কোপাতে আসেন। পরে পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন। হামলাকারীরা দুটি পাকা শৌচাগার, একটি রান্নাঘর ভাঙচুর করে ইট পর্যন্ত খুলে নিয়ে যান। একটি কাঠের ঢালা ভাঙচুর করে ৪০ মণের বেশি শুকনা কাঠ লুট করেন। ঘরে ঢুকে আসবাব ভাঙচুর করে নগদ ৭৫ হাজার টাকা, সোনার চেইন ও এক জোড়া কানের দুল নিয়ে যান। করাত দিয়ে অন্তত ২৫টি মেহগনিগাছ কেটে যান।
আবদুল খালেক মোল্লা অভিযোগ করে বলেন, লুটপাটের সময় তিনি লেবুতলা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মনোয়ারুল ইসলামকে মুঠোফোনে হামলা বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু তিনি অনুরোধ না রেখে ‘ভাঙছে ভাঙুক’ বলেছেন বলে তিনি দাবি করেন।