বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ০৬:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ।

যুক্তরাষ্ট্র :বাংলাদেশে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ।

Reporter Name / ১৯৬ Time View
Update : বুধবার, ১ নভেম্বর, ২০২৩, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার

গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, আমেরিকা-ইউরোপ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় আছেন। প্রথম প্রশ্ন হলো, যুক্তরাষ্ট্র কি অবগত যে ভারতের প্রভাবের কারণে, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার প্রতি ভারতের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থনের কারণে, বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অসম্ভব?

 

দ্বিতীয় প্রশ্ন হলো, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সংবাদ সম্মেলনে কিছু উত্তেজক ও অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন, যা ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশ্বের খুব কম মানুষই শেখ হাসিনার শারীরিক ভাষা ও ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ বোঝেন। তিনি একই কাজ করেছিলেন ২০১৮ সালে, যখন তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সা বার্নিকাটের গাড়িতে হামলা হয়েছিল। তিনি সংবাদ সম্মেলনে বসে একই ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেছেন।

 

জবাবে মিলার বলেন, তাঁরা স্পষ্ট করে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অন্যান্য সরকারের কাছে যেমনটা আশা করে, বাংলাদেশ সরকারের কাছেও তেমনটা আশা করে। আর তা হচ্ছে—তারা কূটনীতিকদের সুরক্ষায় ভিয়েনা কনভেনশনের বাধ্যবাধকতা মেনে চলবে। তিনি আগেও বলেছেন, আগের দিনও বলেছেন, আর তা হলো, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব সব রাজনৈতিক দল, ভোটার, সরকার, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সবার। বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়া একই। তা হলো, বাংলাদেশে যাতে শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়।

 

ব্রিফিংয়ে আরেক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে। বিরোধী দল বিএনপি সারা দেশে সড়ক, রেলপথ অবরোধের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এতে আরও সহিংসতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিএনপি আসন্ন সাধারণ নির্বাচন বানচালের জন্য সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে বলে দেশবাসী মনে করে। পুলিশ কর্মকর্তাদের হত্যাকারী, প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুরকারী ব্যক্তিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্র কি ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেবে?

 

জবাবে মিলার বলেন, তিনি আগেও বলেছেন, তাঁরা সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে ভিসা বা অন্য কোনো নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন না। তবে তাঁরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন, এই নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Theme Created By