একইভাবে হালকা প্রকৌশল পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ১২ থেকে ১০ শতাংশ, ওষুধের কাঁচামালে ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫, বাইসাইকেল রপ্তানিতে সাড়ে ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ এবং আসবাব পণ্য রপ্তানিতে নগদ সহায়তা ১০ থেকে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।
এ ছাড়া হিমায়িত চিংড়ি, মোটরসাইকেল, ইলেকট্রনিকস, পেট বোতল ফ্লেক্স, জাহাজ, প্লাস্টিক পণ্য, হাতে তৈরি পণ্য যেমন হোগলা, খড়, আখ বা নারিকেলের ছোবড়া, তৈরি পোশাক কারখানার ঝুট, গরু, মহিষের নাড়ি, ভুঁড়ি, শিং ও রগ, কাঁকড়া, কুঁচে, আগর, আতর ইত্যাদি পণ্য রপ্তানিতেও নগদ সহায়তা কমানো হয়েছে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক প্রথম আলোকে বলেন, ২০২৬ সালের পরও প্রণোদনা অব্যাহত রাখার সুযোগ রয়েছে। সেই হিসেবে একটু তাড়াতাড়ি সহায়তা কমানো হচ্ছে। এতে রপ্তানিকারকদের সক্ষমতায় চাপ পড়বে। যদিও ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে রপ্তানিকারকেরা কিছুটা সুবিধাজনক জায়গায় আছেন।