একপর্যায়ে আদালত বলেন, ‘মানসম্মত উচ্চতা রাখলেই হয়, সেতু করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে না। নৌপথগুলো বন্ধ করে দিচ্ছেন কেন? অপরিকল্পিতভাবে কাজ করবেন? উল্লম্ব-অনুভূমিক যে জায়গা রাখার কথা রাখেননি। আইন মানলেন না কেন? আপনারা অনুমতি নেননি।’
আদালত বলেন, ‘এলজিইডি বড় প্রতিষ্ঠান। রাস্তাঘাট করেন, এক বর্ষায় টেকে না। অথচ কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। ২০ টন গাড়ি চলে, সেখানে ৫ টন বহন ক্ষমতাসম্পন্ন রাস্তা বানাচ্ছেন। ওই রাস্তা টিকবে কী করে? এই যে টাকাটা যাচ্ছে, পুরাটাই অপচয়।’
অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী কামরুল আহসান বলেন, অননুমোদিত ২০-৩০ টনের গাড়ি যায়, যা দেখার দায়িত্বে অন্য কর্তৃপক্ষ রয়েছে। আদালত বলেন, ‘কে কী করল তা নয়, আপনি আপনার কাজটা ঠিকমতো করছেন কি না, তা দেখবেন।’ আদালত বলেন, ‘উচ্চতা বাড়িয়ে দিয়ে কাজটা (সেতুগুলো নির্মাণ) করেন।’