স্থান নির্বাচন নিয়ে মেয়রের সঙ্গে এ দ্বন্দ্বের কথা স্বীকার করেছেন আয়েন উদ্দীন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, যোগাযোগব্যবস্থার কারণে সারের গুদামের জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা হবে পবা উপজেলা। এতে সেখানে কর্মসংস্থানও হবে। আর মেয়র যেখানে গুদাম নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছেন, সেটি মূল রাস্তা থেকে অনেক ভেতরে।
এ বিষয়ে খায়রুজ্জামান লিটন গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘কাশিয়াডাঙ্গা এলাকাটা বেশ নিরিবিলি, সার কারখানার জন্য ভালো জায়গা। তাই একসময় আমি সেখানে চেয়েছি। পবার যেখানে এখন গুদাম হচ্ছে, সেটি বিমানবন্দর সড়কে। রাস্তায় যানবাহনের চাপ থাকে। পরে শুনেছি সেখানেই গুদাম হবে। বিষয়টি মেনে নিয়েছি। এরপর কেন কাজ হয়নি, সেটা জানা নেই।’
এদিকে নাটোর-৪ আসনের (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) সংসদ সদস্য প্রয়াত আবদুল কুদ্দুস সারের গুদাম তাঁর নির্বাচনী এলাকা গুরুদাসপুর অথবা নাটোর সদরে করতে চেয়েছিলেন। অন্যদিকে নাটোর-২ (সদর উপজেলা-নলডাঙ্গা) আসনের সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম তদবির করেছিলেন নলডাঙ্গা উপজেলার জন্য। সেখানেও গুদামের কাজ শুরু হয়নি।