চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদের সময় যেসব গাড়ি শুল্কায়ন হয়েছে, সেগুলো খালাস হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর যেসব গাড়ি আমদানি হচ্ছে, সেগুলো শুল্কমুক্ত খালাসের সুযোগ নেই। তবে দ্বাদশ সংসদের মেয়াদের সময় আমদানি হলেও খালাস হয়নি, এ রকম চারটি গাড়ি আটকে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) চিঠি দেওয়া হয়েছে।
যেসব সাবেক সংসদ সদস্য ঋণপত্র খুলেছিলেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন দ্বাদশ সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, গত নির্বাচনের আগে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে সংসদ সদস্য হওয়া মুহাম্মদ শাহজাহান ওমর এবং সাবেক সংসদ সদস্য সাজ্জাদুল হাসান, আবুল কালাম আজাদ, এস এ কে একরামুজ্জামান, চয়ন ইসলাম, এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন প্রমুখ।