রাসেলের বোন ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ‘সাইফুল দীর্ঘদিন ধরে আমার ভাইয়ের ব্যবসা দখলে নেওয়ার চেষ্টা করতে ছিল। ও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বিএনপির কিছু লোকজন নিয়ে নির্মমভাবে আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আমার ভাইয়ের দুই সন্তান রয়েছে। তার স্ত্রী এখন দুই শিশু নিয়ে কোথায় যাবে? আমরা ওই হত্যাকারীদের শাস্তি চাই।’
ঘটনার পর থেকে সাইফুল এলাকায় নেই। তাঁর মুঠোফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য নেওয়া যায়নি। এ বিষয়ে তাঁর স্বজনেরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ডামুড্যা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, রাসেল সরদারের সঙ্গে ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে অনেক দিন ধরে সাইফুলের বিরোধ চলছিল। সাইফুল ও তাঁর সহযোগীদের আটকের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। তবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে।