পির বালার বেশ কয়েকজন ছাত্রীর ভাষ্য, গোটা অঞ্চলে নিরাপদ ও সঠিক পরিবহনের অভাব মেয়েদের শিক্ষার পথে বড় অন্তরায়। আরাব শাহ তাদের কাছে ভাইজান। এই ভাইজানের কারণেই তারা স্কুলে যেতে পারছেন বলে জানায়।
আরজু আহমেদ নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, ‘পরিবহন নিয়ে আমার সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন ভাইজানের কল্যাণে সমস্যার সমাধান হয়েছে। আমার ভাইয়া খুবই উপকারী। তিনি না থাকলে আমাদের পক্ষে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো না।’
নোশিন খানও আরব শাহের প্রতি কৃতজ্ঞ। সে বলে, ‘শিক্ষা আমার কাছে সবকিছু। আমি ডাক্তার হতে চাই। আমি ভাইজানের কাছ গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। তিনি আমাকে শুধু স্কুলে ভর্তি করাননি, প্রতিদিন আমি যাতে নিরাপদে বাসায় ফিরি, সেটাও নিশ্চিত করেছেন। তিনি আমার কাছে আদরের বড় ভাইয়ের মতো।’