মাসুদুল ইসলাম বলেন, ‘তারা চায় সিন্ডিকেট করে রাখতে। যেন কেউ কাজ না নিতে পারে। তারা আমাকে মারছিল আর বলছিল, ‘‘তোর এমপি কই? তোরে বাঁচাইতে আসতে বল। আর টেন্ডারের জন্য আসবি? তোদের বহুত সুযোগ দিছি। আর নাহ্। তার হাত–পা ভাঙ।’’ এ সময় সবাই আমার হাত–পায়ে আবার মারতে শুরু করে।’
এ বিষয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আলী ইমামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
মাসুদুল ইসলামের স্ত্রী জিন্নাত রাতে প্রথম আলোকে বলেন, মাসুদুলের ডান হাত ও পা মারাত্মকভাবে থেঁতলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে আইসিইউতে আছে। পুরো শরীরেও আঘাত রয়েছে।