বিরোধীদের অভিযোগ, এই ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বিজেপি নির্ভেজাল তোলাবাজি চালিয়েছে। কারণ, প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ইডি, সিবিআই, আয়কর বিভাগের তল্লাশি শুরুর পর বহু সংস্থা বন্ড মারফত চাঁদা দিয়েছে।
বিরোধীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তের ভয় দেখিয়ে বিজেপি চাপ দিয়ে চাঁদাবাজি করে গেছে। তাই ৫০ শতাংশের বেশি টাকা বিজেপির কোষাগারে জমা পড়েছে।
এমন তথ্যও ধরা পড়েছে, কোনো কোনো সংস্থা তার মূলধন ও লাভের বহুগুণ বেশি টাকার বন্ড কিনেছে।
নির্বাচনী বন্ড বাতিল হওয়ার পর বিজেপি নেতারা এখন বলতে শুরু করেছেন, ভোটে আবার কালোটাকার ব্যবহার শুরু হবে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সরকার কালোটাকার ব্যবহার কমাতে চেয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের উচিত ছিল সেই দিকটা নজরে রাখা।